বন্ধুরা আমরা দিনে কতবার বইয়ের পাতা
উল্টাই কতবার পড়ি তার কোন হিসেব নেই
কিন্তু পরীক্ষার হলে গিয়ে মাথা ফাঁকা
হয়ে যায় মনে হয় আরে আমি তো এটা
পড়েছিলাম কিন্তু কোথায় গেল পেটে আসছে
তবুও মুখে আসছে না তবে আজ থেকে তোমাদের এই
সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে পড়া মনে না
থাকার কারণে তোমাদের অনেকেরই মনে হয় যে
আমার স্মৃতিশক্তি দুর্বল কিন্তু না ভাই
আমি তোমাকে বলছি তোমার স্মৃতিশক্তি দুর্বল
নয় বরং পড়া মনে না থাকার প্রধান কারণ
হলো ভুল পদ্ধতিতে পড়াশোনা করা মহাবিশ্ব টিভি নিউজের
আজকের ভিডিওতে আমি তোমাদের
শেখাবো এমন পাঁচটি কৌশল যা তোমার
মস্তিষ্ককে এমনভাবে ট্রেইন করবে যে তুমি
যা পড়বে তা আজীবন মনে থাকবে। তোমাদের মনে
হতেই পারে যে শুধুমাত্র একবার পরে কি
যেকোন কিছু মনে রাখা সম্ভব? আসলেই কেমনটা
হয়? যার উত্তরে আমি তোমাদের বলব ইয়েস
এমনটা আসলেই সম্ভব। কারণ এমন কিছু
সাইন্টিফিক স্টেপ রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে
এই অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়। আর আমি
গ্যারান্টির সাথে এটাও বলতে পারি যদি
মনোযোগ সহকারে ব্লগ পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখতে
পারো তাহলে পড়াশোনা সংক্রান্ত তোমার
জীবনের 80 শতাংশ সমস্যার সমাধান হয়ে
যাবে। তো চলো দেরি না করে শুরু করা
যাক।
স্টুডেন্টদের দুটো ক্যাটাগরি রয়েছে।
প্রথম ক্যাটাগরিতে যারা আছে তারা যেকোন
জিনিস একবার পড়েই মনে রাখতে পারে। আর
দ্বিতীয় ক্যাটাগরিতে যারা আছে তারা একবার
না বারবার পড়েও কোন কিছু মনে রাখতে পারে
না। এমনকি সিলেবাস কমপ্লিট করে বেশ
কয়েকবার রিভাইস দেওয়ার পরেও ব্রেইন থেকে
সমস্ত কিছু আউট হয়ে যায়। কিন্তু এর কারণ
কি? কারণটা খুব সিম্পল। প্রথম ক্যাটাগরিতে
যে সকল স্টুডেন্টরা রয়েছে অর্থাৎ যারা
একবার পড়ে যেকোনো কিছু মনে রাখতে পারে
তারা ছোটবেলা থেকেই এমন কিছু অভ্যাস বা
হ্যাবিট মেনে চলে যাদের ব্রেনের পাওয়ার
কয়েক গুণ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে।
অন্যদিকে দ্বিতীয় ক্যাটাগরিতে থাকা
স্টুডেন্টরা সেই সকল হ্যাবিট জানে না
কিংবা মেনে চলে না বলেই তাদের আছে এই দশা।
এবার আসি কিভাবে পড়াশোনাকে খুব সহজেই মনে
রাখা যায়। ওয়েল তার আগে তোমাকে জানতে
হবে ছোট্ট একটা বিষয় সম্পর্কে। আর সেটা
হলো আমাদের ব্রেইনের মেমোরি। আমাদের
ব্রেনে দুই ধরনের মেমোরি রয়েছে। প্রথমটা
হলো শর্টটার্ম মেমোরি আর দ্বিতীয়টি হলো
লং টার্ম মেমোরি। শর্টটার্ম মেমোরিতে যে
সমস্ত জিনিস সেভ থাকে সেগুলো আমরা খুব
সহজেই ভুলে যাই। যেমন ধরো যদি তুমি আজ
কিছু একটা পড়ো তাহলে কাল সেই পড়াশোনার
80 থেকে 90 শতাংশই ভুলে যাবে। কারণ সেই
পড়াটা তোমার শর্টটার্ম মেমোরিতে সেভ
ছিল। আর এই কারণে একদিনের মধ্যে তুমি সে
পড়ার 90 শতাংশ ভুলে গেছো। এবার আসা যাক
এই সমস্যার সমাধানে। সমাধানটা খুব সিম্পল।
যদি তুমি তোমার পড়াশোনা গুলোকে শর্টটার্ম
মেমোরি থেকে লং টার্ম মেমোরিতে ট্রান্সফার
করতে পারো তাহলে কেল্লাফতে।
কিন্তু
কিভাবে তুমি যেকোনো কিছুকে শর্ট টার্ম
মেমোরি থেকে লং টার্ম মেমোরিতে ট্রান্সফার
করতে পারো। আর এটার জন্য তোমাকে কয়েকটি
হ্যাবিটস ফলো করতে হবে। হ্যাবিটস নাম্বার
ওয়ান দ্য মেমোরি ওয়ার্ক টেকনিক। মেমোরি
ওয়ার্ক মানে কি? সহজ করে বললে হাঁটতে
হাঁটতে পড়া মুখস্ত করা। হাঁটার সময়
আমাদের মস্তিষ্ক সবচেয়ে বেশি অ্যাক্টিভ
থাকে। এই সময় আমাদের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।
এমনকি আমাদের মস্তিষ্কের নিউরনগুলো একটির
সাথে অন্যটি কানেক্টেড হয়ে যায়। ফলে
আমাদের মনোযোগ বেড়ে যায় এবং খুব সহজেই
আমরা যেকোনো কিছু মনে রাখতে পারি। এবার
আসা যাক কিভাবে এই টেকনিকটি ফলো করবে।
নাম্বার এক, একটি নির্দিষ্ট পথ ঠিক করো।
যে পথে তুমি রিলাক্সে হাটাচলা করতে পারবে।
সেটা হতে পারে ঘরের মধ্যে বা ঘরের বাইরে।
নাম্বার দুই, পড়ার সময় শব্দ করে পড় যেন
শব্দগুলো তোমার কানে পৌঁছায়। কারণ কানে
গেলে সেগুলো ভালো মনে থাকবে। নাম্বার তিন,
পরিবেশের সাথে পড়া মিলিয়ে পড়। যেমন
নিউটনের তৃতীয় সূত্রটি মনে রাখতে আশেপাশে
একটা গাছ কল্পনা করতে পারো। কারণ সেই সময়
নিউটন আপেল গাছের নিচে ছিল। অর্থাৎ তোমাকে
পড়ার সময় সে সম্পর্কিত যেকোনো কিছু
ভিজুয়ালাইজ করতে হবে। এভাবে প্রতিদিন 15
থেকে 20 মিনিট মেমোরি অক করার অভ্যাস গড়ে
তুলতে পারলে তোমার পড়া মনে থাকবে আজীবন।
স্টেপ নাম্বার টু
থিটাওয়েভ। প্রথমে আসি থিটাওয়েব কি?
মস্তিষ্কের পাঁচটি প্রধান তরঙ্গ আছে।
যেগুলো হলো গামা, বিটা, আলফা, থিটা এবং
ডেলটা। এর মধ্যে থিট হলো গভীর মনোযোগ,
সৃজনশীলতা ও স্থিতিশক্তির জন্য সবচেয়ে
কার্যকর। থিটো অবস্থা সাধারণত হয় গভীর
ধ্যানের মধ্যে। হালকা ঘুমের সময়ও গভীর
মনোযোগ বা ফ্লো স্টেটে। এবার বলি কিভাবে
এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারো। এক শারীরিক
ও মানসিক প্রস্তুতি। তোমাকে একটি শান্ত
পরিবেশে বসতে হবে। তারপর বড় একটি শ্বাস
এবং ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস ফেলো। সেই সাথে
থিটওয়েবসের সাউন্ড শুনতে হবে। আর এই
সাউন্ড তুমি YouTube এ পেয়ে যাবে। পড়তে
বসার আগে যদি তুমি এভাবে মাত্র 15 মিনিট
থিটওয়ে ভালো করতে পারো তাহলে এরপর পড়তে
বসার সময় তোমার ব্রেইন একদম রিলাক্স ও
ফ্রেশ থাকবে।
যার ফলে পড়া মনে রাখতে
তোমার কোন অসুবিধাই হবে না। তৃতীয়
পয়েন্টে আমরা কথা বলব দ্য লার্নিং মেথড
নিয়ে। যদি আমি তোমাকে বলি যে তোমার
মেমোরি এটা দেখে না যে তুমি কি পড়ছো বরং
তোমার মেমোরিটা ফলো করে যে তুমি কিভাবে
পড়ছো। অর্থাৎ তুমি কি পড়ছো সেটা বড় কথা
নয়। বড় কথা হলো তুমি কিভাবে পড়ছো। আর
এখান থেকেই চলে আসে দ্যা লার্নিং মেথডের
ব্যাপারটি। লার্নিং মেথডের সবচেয়ে
ইম্পরটেন্ট একটা পার্ট হলো থ্রি টু ওয়ান
মেথড। এই মেথডটি যে একবার নিজের আয়ত্তে
নিয়ে আসতে পারে তাকে আর কখনোই নিজের
পড়াশোনা নিয়ে দুশ্চিন্তা ভুগতে হয় না।
ওয়েল এবার তোমাদের বুঝিয়ে বলছি এই
মেথডটি কিভাবে কাজ করে। থ্রি টু ওয়ান
মেথড। নাম শুনেই বুঝতে পারছো এই মেথডে
তিনটি স্টেপ রয়েছে।
যেগুলো হলো যখনই তুমি
কোন টপিকের উপর পড়াশোনা করবে তখন সেই
টপিক থেকে এমন তিনটি জিনিস খুঁজে বের করতে
হবে যা তুমি টপিক থেকে জানতে পেরেছ কিংবা
শিখতে পেরেছ। অর্থাৎ সেই টপিক থেকে তোমাকে
তিনটি জিনিস খুঁজে বের করতে হবে। যা তুমি
নতুন জেনেছো। এরপর তোমাকে নতুন শেখা সেই
তিনটি জিনিসের দুটো করে এক্সাম্পল বা
উদাহরণ খুঁজে বের করতে হবে। আর সবশেষে
নতুন শেখা তিনটি জিনিসও দুটো উদাহরণকে
কাজে লাগিয়ে তোমাকে নিজে নিজে একটা
প্রশ্ন তৈরি করতে হবে। এরপর দেখবে খুব
সহজেই তুমি সে প্রশ্নের সমাধান বের করে
ফেলেছ।
এই থ্রি টু ওয়ান মেথডটি ফলো করার
মাধ্যমে তুমি যেকোন কিছু মনে রাখতে পারবে।
একই সাথে তোমার মস্তিষ্কের লং টার্ম
মেমোরিতে জিনিসগুলো সেভ হয়ে যাবে। তাই
ভুলে যাওয়ার আর কোন সম্ভাবনাই নেই।
টেকনিক নাম্বার ফোর ফাইনম্যান পদ্ধতি।
যাকে বলতে পারো শেখার চাবিকাঠি। রিচার্ড
ফাইনম্যান ছিলেন একজন নোবেলজি পদার্থবিদ।
তবে তিনি শুধু একজন বিজ্ঞানী ছিলেন না।
তিনি ছিলেন অসাধারণ শিক্ষক। তিনি মনে
করতেন যদি তুমি কোন কিছু সহজ ভাষায় কাউকে
বোঝাতে না পারো তাহলে তুমি নিজেই সেটা
ঠিকমতো বুঝতে পারোনি। এই পদ্ধতি তিনটি
ধাবে কাজ করে। এক, তুমি যা শিখতে চাও সেটা
সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করো। মনে করো তুমি
একটা ছোট শিশুকে কোন কিছু শেখাচ্ছ বা
বোঝাচ্ছ।
কোন জটিল শব্দ বা কঠিন সংজ্ঞা
ব্যবহার না করে শুধুমাত্র সহজ ভাষায় তুমি
যা বুঝেছো সেটা লিখে ফেলো। দ্বিতীয় ধাপ
হলো এখন যা লিখছো সেটা নিজের ভাষায় জোরে
জোরে বল। এরপর খেয়াল করো তুমি কি সত্যি
ব্যাখ্যা করতে পারছো? যদি কোথাও আটকে যাও
তাহলে বুঝতে পারবে যেখানে তোমার দুর্বলতা।
তৃতীয় ধাপ হলো যেখানে যেখানে আটকে
গিয়েছিলে সে অংশগুলো আবার বই থেকে পরে
বোঝার চেষ্টা করো। এরপর আবার সহজ ভাষায়
লিখো এবং ব্যাখ্যা করো। এরপর তুমি এমনভাবে
ব্যাখ্যা করো যেন একেবারে একজন নতুন
শিক্ষার্থী বা ছোট ভাই-বোনও সহজে বুঝতে
পারে। যদি সে বুঝতে পারে তাহলে নিশ্চিত হও
তুমি পুরোপুরি শিখে গেছো।
আর এই তিনটি
দাবি শেখার ফলে তুমি শুধু মুখস্ত করবে না
বরং সত্যিকার অর্থে শিখবে। ফাইনম্যান
পদ্ধতি তোমার পড়ালেখাকে অন্য এক লেভেলে
নিয়ে যাবে। টেকনিক নাম্বার ফাইভ। নেমোনিক
পদ্ধতি। এক কথায় যাকে বলা হয়
স্মৃতিশক্তির জাদু। নেমোনিক পদ্ধতি হলো
এমন এক জাদুকরী কৌশল যা শেখার সময়
স্মৃতিকে শক্তিশালী করে তোলে। নিউমোনিক
মানে হলো মনে রাখার কৌশল। এখানে এমন একটি
কৌশল ব্যবহার করা হয় যেখানে আমরা যেকোন
তথ্যকে গল্প, ছবি, শব্দ বা সংক্ষিপ্ত রূপে
সাজিয়ে মনে রাখি যাতে সহজেই মনে পড়ে।
শব্দের প্রথম অক্ষর ব্যবহার করে তৈরি
এক্রোনিম বাঅক্রোস্টিক পদ্ধতি
শিক্ষার্থীদের মনে রাখার ক্ষমতা বাড়ায়।
প্রচলিত মুখস্ত করার তুলনায় নেমোনিক
টেকনিক স্থিতিশক্তিকে দীর্ঘস্থায়ীভাবে
কার্যকর রাখে। 2020 সালের একটি গবেষণায়
দেখা গেছে মেডিকেল শিক্ষার্থীরা নেমোনিক্স
ব্যবহারের মাধ্যমে বেশি সাফল্য অর্জন
করেছে। নিউরোসাইন্সের গবেষণায় দেখা গেছে
নেমোনিক্স ব্যবহার করলে ব্রেইনের
হিবোক্যাম্বাস বেশি সক্রিয় হয়। এছাড়াও
তুমি যেকোনো কিছুকে পড়ার সময় লিখে
পড়বে।
যার ফলে তোমার ব্রেইন সেগুলোকে খুব
ভালোভাবে ক্যাপচার করবে। একটা না কয়েক
ঘন্টা না পড়ে 30 থেকে 40 মিনিট পড়ার পর
পাঁচ মিনিটের ছোট্ট একটা ব্রেক নিবে।
কিন্তু ভুলেও সেই ব্রেক নেওয়ার সময় তাই
মোবাইল ফোন নিয়ে ঘাটাঘাটি করবে না। পড়ার
সময় মোবাইল ফোনটিকে সাইলেন্ট করে নিজের
থেকে দূরে সরিয়ে রাখো। যেন মোবাইল ফোনে
আসা কোন নোটিফিকেশন তোমার কনসেন্ট্রেশনে
ফাটল ধরাতে না পারে এবং পড়াশোনা শেষে
চেষ্টা করবে কয়েক ঘন্টা ঘুমাতে কারণ
গবেষণার মাধ্যমে জানা গিয়েছে পড়াশোনা
শেষে যদি কোন ব্যক্তি ঘুমিয়ে পড়ে তখন
সেই পড়া গুলো ব্রেইনে বেশি ক্যাপচার হয়
তো বন্ধুরা সহজেই যেকোনো কিছু মনে রাখতে
ঘন্টার পর ঘন্টা পড়ার টেবিলে বসে মুখস্ত
না করে আজকের ব্লগ পোস্টে পড়া সাইন্টিফিক
স্মার্ট স্টাডি টেকনিক ব্যবহার করো একবার
করেই দেখো না এরপর বুঝবে পড়াশোনাটা আসলে
কতটা সহজ।
সো তুমি কোন কৌশলটি প্রথমে
ট্রাই করতে যাচ্ছ সেটা কমেন্টে জানাতে
ভুলবে না। ভালো লাগলে একটা লাইক করতে
পারো। সাথে শেয়ার করতে পারো পরীক্ষার
সময় তোমার আশেপাশে মাথায় হাত দিয়ে বসে
থাকা বন্ধুদের সাথে। আজকের মত এখানেই
বিদায় নিচ্ছি। দেখা হচ্ছে পরবর্তী
কোনো ব্লগ পোস্টে। ততক্ষণ পর্যন্ত সাবস্ক্রাইব করে
mahabishwatvnews.com এর সাথেই থাকো। থ্যাংকস ফর রিডিং।
শেষকথা:
আমাদের এই mahabishwatvnews.com পত্রিকা ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত যে নিউজ বা শিক্ষনীয় ব্লগ পোস্ট করা হয় ঠিক তেমনই আজকের এই শিক্ষনীয় আর্টিকেলটি আশাকরি আপনাদের অনেক উপকারে আসছে। 🫣
আর হ্যাঁ আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুবান্ধবদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন,যাতে তারাও এই এই শিক্ষণীয় আর্টিকেলটি পরে পড়া মনে রাখার বৈজ্ঞানিক কৌশল সম্পর্কে জেনে উপকৃত হতে পারে।
আরও পড়ুন-
পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত সেই বক্তব্য 🔥। STEVE JOBS: Stanford Speech in Bangla by mahabishwatvnews
মৃত্যুর যন্ত্রণা কতটা ভয়ংকর? || কুরআন ও বিজ্ঞানের আলোকে জানুন || জানার পর আপনার চিন্তা বদলে যাবে!
ভয় কাটিয়ে সফল হবার উপায় | Overcome Your Shyness and Fear | Bangla Motivational Story