আসলে কেন বানানো হয়েছিল চীনের এই দেওয়াল? || Great Wall of China Mystery

কল্পনা করুন এমন একটি প্রাচীর যা তৈরি

করতে 5 লক্ষ মানুষের জীবন দিতে হয়েছিল।

এই প্রাচীর তৈরি হতে সময় লেগেছিল প্রায়

2000 বছর। আর এর খরচে বহু সাম্রাজ্য

দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিল। নদীপুকুর মরুভূমি

পাহাড় পেরিয়ে সমুদ্র পর্যন্ত বিস্তৃত এই

প্রাচীর শুধু বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানুষের

তৈরি গঠনই নয়। এটি সপ্তাচার্যের অন্যতম

এবং এক অপূর্ব স্থাপত্য নিদর্শন। আর এটা

হলো চীনের মহাপ্রাচীর দি গ্রেট ওয়াল অফ

চায়না।

আসলে কেন বানানো হয়েছিল চীনের এই দেওয়াল? || Great Wall of China Mystery


21196 কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত এই

প্রাচীর যেমন জনপ্রিয় তেমনি এর ইতিহাস

রহস্যে ভরা। কিন্তু প্রশ্ন হলো চীনের এই

মহাপ্রাচীর কেন তৈরি করা হয়েছিল? এর

সঙ্গে ড্রাগনের কি সম্পর্ক? এটিকে বিশ্বের

সবচেয়ে বড় কবরস্থান কেন বলা হয়? এত বছর

পরিশ্রমের পরেও কেন একে ব্যর্থতা হিসেবে

দেখা হয়? আজকের ভিডিওতে আমরা জানাতে

চলেছি চীনের মহাপ্রাচীরকে ঘিরে থাকা এইসব

রহস্যের কথা। যে রহস্য আজও মানুষকে

ভাবিয়ে তোলে। তাই ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখার

অনুরোধ রইলো। আর নতুন বন্ধুরা অবশ্যই পাশে

থাকা সাবস্ক্রাইব লেখাটি প্রেস করে বেল

আইকনের অল অপশন সিলেক্ট করুন। দি গ্রেট

ওয়াল অফ চায়না এটি বিশ্বের সবচেয়ে

দীর্ঘ প্রাচীর। তবে এটি সোজা কোন প্রাচীর

নয় বরং অনেকগুলো খন্ড জোড়া দিয়ে তৈরি।

আজও এই প্রাচীরের অনেক অংশ একে অপরের

সমান্তরালে এবং বিভিন্ন দিকে বিস্তৃত। সব

খন্ড একত্র করে এই প্রাচীরের মোট দৈর্ঘ্য

প্রায় 21,196 কিলোমিটার। আপনি সহজেই

বুঝতে পারবেন এটি কতটা দীর্ঘ। যদি ভাবেন

ভারতের কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত

তিনবার এবং ঢাকা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত

26 বার যাওয়া আশা করলে এই প্রাচীর

দৈর্ঘ্যের সমান হবে। তবে আজকের দিনে এই

প্রাচীরের বড় একটি অংশ নষ্ট হয়ে

গিয়েছে। 1985 সালে ইয়াহু হুইডং এবং তার

দুই বন্ধু প্রথমবার এই প্রাচীরের এক

প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত পর্যন্ত যাত্রা

সম্পন্ন করতে পেরেছিল। এই যাত্রায় তাদের

প্রচুর কষ্ট সহ্য করতে হয় এবং তাদের সময়

লেগেছিল 510 দিন অর্থাৎ 17 মাস। এই

তিনজনের পর আর কোন মানুষ আজ পর্যন্ত এই

প্রাচীর পুরোটা পেরোতে পারেনি। এই প্রাচীর

চীনের উত্তর দিকে তৈরি এবং বরফে ঢাকা

মরুভূমি থেকে শুরু করে ইয়েলো রিভার

পর্যন্ত বিস্তৃত। এর পথে রয়েছে উঁচু

পাহাড়, খাড়া পাথরে অঞ্চল, শুষ্ক

মরুভূমি, বরফা আবৃত এলাকা, নদী, পুকুর ও

সমুদ্র।


আসলে কেন বানানো হয়েছিল চীনের এই দেওয়াল? || Great Wall of China Mystery


প্রকৃতির নানা রকম দৃশ্যের মধ্যে

দিয়ে এই প্রাচীর এমনভাবে এগিয়ে গেছে যে

দূর থেকে দেখে মনে হয় যেন তা দুলছে।

সম্ভবত এই কারণেই চীনের মানুষ একে বলে

পাথরের ড্রাগন। যা বিদেশী আক্রমণ থেকে

তাদের রক্ষা করে। চীনের বহু মানুষ বিশ্বাস

করেন হাজার হাজার বছর আগে একটি ড্রাগন

উড়ে এসে এই প্রাচীরের পথ চিহ্নিত করে

দিয়েছিল এবং পরবর্তীতে কর্মকারা সেই

ড্রাগনের চিহ্ন অনুসরণ করেই এই প্রাচীর

তৈরি করে। আসলে চীনা বিশ্বাস অনুযায়ী

ড্রাগন হচ্ছে শক্তি প্রভা ও ঐশ্বরিক

শক্তির প্রতীক যা তাদের রক্ষা করে। যেমন

জল জীবনদায়ী প্রজ্ঞা ও কল্যাণের প্রতীক।

ঠিক তেমনি ড্রাগনকেও তারা কিছু গুণের বাহক

হিসেবে ধরে নেয়। চীনের মহাপ্রাচীরকে এই

বিশ্বাসের সঙ্গেই জুড়ে দেখা হয়। এই

প্রাচীর শুধু শত্রুদের হাত থেকেই তাদেরকে

রক্ষা করে না। বরং এটি ভালো শাসনের

প্রতীকও। ড্রাগনের সঙ্গে চীনের

মহাপ্রাচীরের সম্পর্ক নিয়ে অনেক

কল্পকাহিনী প্রচলিত রয়েছে। তবে যদি

কল্পকাহিনীর বাইরে গিয়ে ইতিহাসের

দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখি যে কিভাবে এই

মহাপ্রাচীর নির্মাণ হয়েছিল তাহলে আমাদের

এই দৃশ্য দেখতে হলে ফিরে যেতে হবে 2000

বছর আগের চীনের ইতিহাসে। যে সময়টিতে

চীনের সানডং প্রদেশে মানুষ কৃষিকাজ শুরু

করেছিল। ইওলো নদীর জল ব্যবহার করে তারা

তাদের জমিতে সেজ দিত। সেই সময় চীনের

আশেপাশে মঙ্গোলিয়া, মানচুরিয়া

ওশিনচিয়াং এর মত কিছু সাম্রাজ্য ছিল।

যাদের মধ্যে বিশেষ করে মঙ্গোলিয়ায় উর্বর

জমির অভাব ছিল। মঙ্গোলিয়ায় হাজার হাজার

কিলোমিটার দীর্ঘ মরুভূমি বিস্তৃত ছিল। ফলে

সেই অঞ্চলের মানুষ গবাদি পশুপালনের উপর

নির্ভর করত। অন্যদিকে চীনের সিনচিয়াং

প্রদেশের মানুষ ছিল সুসংগঠিত। আর মঙ্গলদের

মধ্যে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন উপজাতি

প্রায়শিনচিয়াং প্রদেশে হানা দিয়ে

লুটপাট চালাতো এবং ধনসম্পদ ছিনিয়ে নিয়ে

যেত। এই সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য

চীনের কিছু মানুষ তখন তাদের একজন রাজা

নির্বাচন করে এবং সীমান্তকে নির্ধারণ করে

দেয় এবং সে সীমান্ত ঘিরে উঁচু প্রাচীর

তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই সময়

সম্রাট কিনসি হুয়াং 223 খ্রিস্ট পূর্বে

এই মহাপ্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেন।

তবে এত দীর্ঘ প্রাচীর একক কোন সাম্রাজ্যের

পক্ষে তৈরি করা সম্ভব ছিল না। তাই

পরবর্তীতে আরো অনেক সাম্রাজ্য এই প্রাচীর

নির্মাণের অংশ নেয় এবং পুরো প্রাচীর তৈরি

করতে সময় লাগে প্রায় 2000 বছর। এই দীর্ঘ

সময়ে চীনের রাজারা তাদের সময়ের সবচেয়ে

দক্ষ স্থপতি ও প্রকৌশলীদের এই কাজে

নিযুক্ত করেছিলেন। 20 লক্ষরও বেশি শ্রমিক

এই প্রাচীর নির্মাণে অংশগ্রহণ করেন।

সাধারণ মানুষদের বিশাল সংখ্যায় নিয়োগ

দেওয়া হতো। এমনকি বন্দিদের শাস্তি হিসেবে

এই প্রাচীর তৈরির কাজে পাঠানো হতো। চার

বছর যাবৎ তারা এই প্রাচীর তৈরির কাজে

নিয়োজিত থাকতো। আজ আপনি যদি এই প্রাচীরের

দিকে তাকান তাহলে দেখবেন এর কিছু অংশ শুকন

মরুভূমি। আবার কিছু অংশ উঁচু ও পাথরে

পাহাড় যেখানে ওঠা প্রায় অসম্ভব। এই

পাহাড়গুলির চারপাশে ঘন জঙ্গল ছড়িয়ে

আছে। এমন কঠিন পরিবেশে মহাপ্রাচীরের

নির্মাণের সময় শ্রমিকদের প্রচন্ড কষ্ট

সহ্য করতে হয়েছিল। বলা হয় টানা 2000 বছর

ধরে প্রাচীর তৈরীর কাজ এমন গতিতে চলতো যে

শ্রমিকরা বছরের পর বছর নিজেদের বাড়িতে

ফিরতে পারতো না। প্রতিদিন 16 থেকে 18

ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করতে হতো। অথচ ঠিকমতো

পেট ভরে খেতেও পেত না। চীনের নিষ্ঠুর

শাসকরা তাদের উপর অমানবিক নির্যাতন করতো।

বরফ ঠান্ডায় শ্রমিকদের প্রাচীরের

আশেপাশেই ঘুমোতে হতো। ফলে অনেকে ঠান্ডা ও

রোগে মারা যেতেন। কেউ কেউ না খেতে পেয়েও

মারা যেতেন। আবার কেউ কেউ প্রাচীর বানাতে

গিয়ে খাদের মধ্যে পড়ে প্রাণ হারাতেন। এত

দ্রুত কাজ চলতো যে মৃতদের গ্রামে বা শহরের

দিকে নিয়ে যাওয়ার সময়ও দেওয়া হতো না।

বরং প্রাচীরের পাশেই গর্ত খুরে তাদের কবর

দেওয়া হতো। একটি হিসাব অনুযায়ী চীনের

মহাপ্রাচীর তৈরির মূল অংশের কাজ শুরু

হয়েছিল খ্রিষ্টপূর্ব 1800 সালে। এই

প্রাচীর নির্মাণে প্রায় 5 লক্ষ শ্রমিক

প্রাণ হারিয়েছিলেন। যাদের দেহ আজও এই

প্রাচীরের নিচে বা আশেপাশে সমাধিস্ত। এই

কারণেই চীনের মহাপ্রাচীরকে বিশ্বের

সবচেয়ে বড় কবরস্থান বলা হয় এবং চীনের

অনেক মানুষ একে অভিশপ্ত দেয়াল বলে মনে

করে। অভিশপ্ত বলার আরো একটি কারণ ছিল যে

এই প্রাচীর তৈরি করতে গিয়ে বহু চীনা

সম্রাট ও তাদের সাম্রাজ্য দেউলিয়া হয়ে

গিয়েছে। যাই হোক তাহলে এখন প্রশ্ন আসে

সেই সময় যখন সিমেন্টটি আবিষ্কার হয়নি।

হাজার হাজার বছর আগে কিভাবে এত শক্তপক্ত

একটি প্রাচীর তৈরি করা সম্ভব হয়েছিল।

আসলে চীনের মহাপ্রাচীর তৈরি করতে ইটের

ব্যবহার করা হয়। যে ইট মাটি দিয়ে তৈরি

করা হতো এবং ঘন্টার পর ঘন্টা চুল্লিতে

পুড়িয়ে শক্ত করা হতো। তবে এই ইটগুলির

আকার ছিল আজকের ইটের তুলনায় প্রায় চার

গুণ বড়। প্রাচীর তৈরীর আগে এর ভিত্তি বা

বেসমেন্টে বসানো হতো গ্রানাইট পাথর। আর

অন্যপাশে দেওয়া হতো বিশেষ চীনা মাটি।

যাতে বহিরাগত শত্রু সহজে দেয়াল বেয়ে

উপরে উঠতে না পারে। ইটগুলি জোড়া লাগাতে

ব্যবহার করা হতো চুন ও চালের গুঁড়ো

মিশ্রিত জল। পুরো মহাপ্রাচীর নির্মাণে

প্রায় 5 হাজার কোটি ইট ব্যবহার করা

হয়েছিল।

আসলে কেন বানানো হয়েছিল চীনের এই দেওয়াল? || Great Wall of China Mystery


এর থেকে আন্দাজ করা যায় কত কোটি

টন চুন ও চালের গুঁড়ো এখানে ব্যবহার করা

হয়েছিল। চীনের মহাপ্রাচীর এমনভাবে ডিজাইন

করা হয়েছিল যে এর গড় উচ্চতা ছিল 23 ফুট

এবং প্রস্থ ছিল 21 ফুট। কোথাও কোথাও

প্রাচীরের উচ্চতা 9 ফুট আবার কোথাও 35 ফুট

পর্যন্ত। এই প্রাচীর তৈরীর মূল উদ্দেশ্য

ছিল সামরিক সুবিধা। যাতে প্রয়োজনে

একসঙ্গে 10 জন পদাতিক সেনা বা পাঁচজন

অস্বারোহী একসঙ্গে দৌড়ে শত্রুর হানা

প্রতিহত করতে পারে। প্রাচীরের দুই পাশে

রেলিংও দেওয়া হয়েছিল। যাতে সেনারা পুড়ে

না যায় এবং শত্রুর আক্রমণ থেকেও কিছুটা

সুরক্ষিত থাকে। প্রাচীরের বিভিন্ন জায়গায়

ছোট ছোট ছিদ্র রাখা হয়েছিল। বলা হয় কিছু

ছিদ্রে এমন অস্ত্র বসানো ছিল যেগুলি

শত্রুদের উপর গুলি বা শেল ছুড়ে মারতো।

আবার কিছু ছিদ্র দিয়ে তীরও ছোড়া হতো।

প্রতি 100 মিটার অন্তর একটি করে উঁচু ওয়াজ

টাওয়ার তৈরি করা হয়েছিল। যেখানে সবসময়

একজন সৈনিক নিয়োজিত থাকতেন। দিনে শত্রু

আসার খবর দিতে তিনি পতাকা উড়াতেন বা

ঘন্টা বাজাতেন। আর রাতে আগুন জ্বালিয়ে

সংকেত দিতেন। এইসব টাওয়ারের নিচে ছোট ছোট

ঘর ছিল যেখানে 25 জন করে সৈন্য থাকতে,

খেতে এবং বিশ্রাম নিতে পারে। পুরো প্রাচীর

জুড়ে এমন প্রায় 25,000 ওয়াশ টাওয়ার

ছিল যাতে প্রায় 6 লক্ষ সৈন্য থাকতে পারে।

এছাড়া মহাপ্রাচীরের নিচে অনেক গোপন

সুরঙ্গ তৈরি করা হয়েছিল। যেগুলোর মাধ্যমে

সৈন্যরা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায়

যেতে পারে এবং এগুলোর পথ শুধুমাত্র তারাই

জানতো। চীনা সরকার অনেক সুরঙ্গ আবিষ্কার

করলেও আজও হাজার হাজার সুরঙ্গ রয়েছে

যেগুলির প্রবেশ ও বেরনোর পথ কেউ জানে না।

এই সুরঙ্গগুলির মধ্যে বহু গোপন তথ্য আজও

লুকিয়ে রয়েছে। তাহলে ভাবুন এত বড় ও

মজবুত প্রাচীর থাকা সত্ত্বেও একে অনেকেই

ব্যর্থ প্রকল্প বলে মনে করে এবং এর কারণ

হলো এই প্রাচীর থাকার পরও মঙ্গল এবং

অন্যান্য বিদেশী আক্রমণকারীরা চীনে হামলা

করতে সক্ষম হয়েছিল। ত্রয়দশ শতকে বিশ্বের

সবচেয়ে ভয়ঙ্কর শাসক চেঙ্গিস খান এই

প্রাচীর অতিক্রম করে চীনে প্রবেশ করে।

এরপর 1550 সালেও মঙ্গলরা এই প্রাচীরে

হামলা চালায়। 1644 সালে মানচু

সাম্রাজ্যের সৈন্যরা এই প্রাচীর অতিক্রম

করে চীন দখল করে এবং সেখানকার সরকারকে

উচ্ছেদ করে। এর ফলে মিং বংশের পতন ঘটে এবং

শুরু হয় কুইং বংশের শাসন। যা বিংশ শতক

পর্যন্ত টিকে ছিল। এই সময় মঙ্গোলিয়াও

চীনের অন্তর্ভুক্ত ছিল। অর্থাৎ একদিক থেকে

দেখতে গেলে এই প্রাচীরের কোন কার্যকারিতাই

তখন ছিল না। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের

সময় চীনা সেনাবাহিনী এই প্রাচীরকে কাজে

লাগিয়ে সৈন্যদের প্রশিক্ষণ দিয়েছিল এবং

জাপানি বাহিনীকে ঠেকানোর চেষ্টা করেছিল।

যাই হোক সব মিলিয়ে চীনের ইতিহাসে এই

প্রাচীরের গুরুত্ব অনেক। আজও প্রতিবছর এক

কোটিরও বেশি পর্যটক এই প্রাচীর দেখতে চীন

সফর করে। হাজারো রাজত্বের পতনের সাক্ষী

লাখো প্রাণের বলিদানে দাঁড়িয়ে থাকা এই

প্রাচীর শুধু ইট আর পাথরের গাথনী নয়। এটি

এক জীবন্ত ইতিহাস।


🌺ব্লগ পোস্টটি ভালো লাগলে

কমেন্ট বক্সে লিখে জানাতে পারেন। ব্লগ পোস্টটি

ভালো লাগলে একটি লাইক করতে পারেন। তাহলে

দেখা হচ্ছে পরবর্তী নতুন একটি এপিসোডে।

ধন্যবাদ।🌺


শেষকথা :


আমাদের এই mahabishwatvnews.com পত্রিকা ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত যে নিউজ বা শিক্ষনীয় ব্লগ পোস্ট করা হয় ঠিক তেমনই আজকের এই শিক্ষনীয় আর্টিকেলটি আশাকরি আপনাদের অনেক উপকারে আসছে। 🫣


আর হ্যাঁ আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুবান্ধবদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন,যাতে তারাও এই এই শিক্ষণীয় আর্টিকেলটি পরে প্রচন্ড পায়ে ব্যাথা নখ কুনির সমাধান ও চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে উপকৃত হতে পারে।


আরও পোস্ট পড়ুন-


পড়া মনে থাকবে - আজীবনের জন্য! 🔥 পড়া মনে রাখার ৫ টি বৈজ্ঞানিক কৌশল। Study Tips in Bangla


ভয় কাটিয়ে সফল হবার উপায় | Overcome Your Shyness and Fear | Bangla Motivational Story


বেতন ১৫ কোটি ! কিন্তু তারপরও এই চাকরী কেউ করতে চায় না ! শুধুমাত্র একটা লাইটহাউস পাহারা দেয়া !


প্রচন্ড ব্যথা পায়ের কুনি? এই ১টি সহজ চিকিৎসায় মিলবে আরাম! | মহাবিশ্ব টিভি নিউজ


মৃত্যুর যন্ত্রণা কতটা ভয়ংকর? || কুরআন ও বিজ্ঞানের আলোকে জানুন || জানার পর আপনার চিন্তা বদলে যাবে!

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন